ঈদুল ফিতর সম্পর্কে কোরআনের আয়াত - ঈদুল ফিতরের ফজিলত
ঈদুল ফিতর সম্পর্কে কোরআনের আয়াত এবং ফজিলত সম্পর্কে বিস্তারিত বিষয়বস্তু নিয়ে আজকের আমাদের মূল আলোচনার প্রেক্ষাপট। সাথেই আপনাদের জন্য এই আলোচনায় আরও থাকছে, ঈদুল ফিতর করণীয় ও বর্জনীয় সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য। তাই আজকের পোস্টের সাথে থাকুন এবং পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন যেন ঈদুল ফিতর এবং ঈদের এই উৎসবের ইতিহাস সম্পর্কে বিশদ তথ্য পেতে পারেন।

ভুমিকা
ঈদের মর্ম হলো আনন্দ এবং উৎসব। ঈদুল ফিতরে পুরো মাস ব্যাপী রোজা পালনের পর চাঁদের উপর নির্ভর করে ইসলাম ধর্মাবলম্বীদের নিকট ঈদ বয়ে আনে পরম আনন্দ এবং সৌহার্দ্যপূর্ণ দিন। পাড়া-প্রতিবেশী নির্বিশেষে সকলের মধ্যে ধর্মীয় যে উৎসবটির জন্য উদ্দীপ্ত এবং মেতে উঠতে দেখা যায় সেটিই ঈদুল ফিতরের উৎসব। চলুন আজকে ঈদুল ফিতর সম্পর্কে কিছু কথা বলা যাক। তাই আজকের পোস্টে আমরা জানবো ঈদ অর্থ কি, ঈদুল ফিতর অর্থ কি, ঈদের ইতিহাস, ঈদুল ফিতরের ফজিলত, ঈদুল ফিতরের উৎপত্তি, ঈদুল ফিতর সম্পর্কে কোরআনের আয়াত এবং বাঙালির ঈদ উৎসব সম্পর্কে।
ঈদ অর্থ কি
ঈদ শব্দটি আরবি শব্দ থেকে নিয়ে আসা হয়েছে। আরবি এই শব্দটির মর্ম দাঁড়ায় - ফিরে আসা। আরবি ক্যালেন্ডার অনুযায়ী প্রতিবছর দুবার যথাক্রমে গোটা এক মাস যাবৎ সিয়াম পালনের পর এবং জিলহজ্ব মাসে কুরবানীর মাধ্যমে একটি ঈদ এর দেখা মিলে। যেহেতু বারোমাস পর পর এটি ফিরে আসে তাই এই বৃহৎ উৎসব দুটিকে ঈদ বলা হয় যার নাম যথাক্রমে ঈদুল ফিতর এবং ঈদুল আযহা। ঈদের অর্থ হল অগাধ আনন্দ এবং খুশি। ঈদুল ফিতর সম্পর্কে কোরআনের আয়াত অনুসারে ঈদের আসল মর্ম ব্যক্ত হয়। ঈদের সবচেয়ে সহজ এবং সোজা সাপ্টা মর্ম হল উৎসব।
ঈদুল ফিতর অর্থ কি
মুসলিম বিশ্বে পালিত হওয়া অন্যতম একটি উৎসবের নাম হল ঈদুল ফিতর উৎসব। ঈদুল ফিতরের ঈদ-উল- ফিতর শব্দ দুটি আরবি শব্দ হতে নেয়া হয়েছে। ঈদ হল ইসলামী পরিভাষার অংশবিশেষ। ইসলাম ধর্মাবলম্বীদের মধ্যে পালিত হওয়া দুটি সর্ববৃহৎ উৎসবের মধ্যে একটি ঈদুল ফিতর যার সারমর্ম হল শরিয়াহ অনুযায়ী পরম সৌহার্দ্যপূর্ণ আচরণে একে অপরের সঙ্গে আনন্দ উদযাপন করা।
আরবি শব্দ ঈদ বলতে ফিরে আসা অর্থ কে বোঝায় এবং ফিতর বলতে সকালে খাদ্যদ্রব্য কে বোঝানো হয়। ঈদুল ফিতর শব্দ দুটি একত্রিত করলে এর সারমর্ম হবে, সকালের খাদ্যদ্রব্য গ্রহণের মাধ্যমে একমাস ব্যাপী পালন করে আসা সিয়াম ভঙ্গ করার মাধ্যমে কৃতজ্ঞতা বোধ প্রকাশ করে একে অপরের সঙ্গে আনন্দ ও উৎসবে মেতে উঠা।
ঈদুল ফিতর করণীয় ও বর্জনীয় কিছু মেনে পালিত হয়ে থাকে। মন মতো ধ্যান ধারণা কিংবা রীতিনীতির মাধ্যমে কিংবা শরীয়তে লেখা নিয়মের উল্টো গিয়ে ঈদুল ফিতর পালিত করা নিষিদ্ধ। ঈদুল ফিতরকে প্রচলিত কথায় রোজার ঈদ বলে সম্বোধন করা হয় যা রমজান মাসের আখরি চিহ্ন হিসেবে পরিচিত। শাওয়াল মাসের শুরুর তারিখে পালিত হয় ঈদুল ফিতরের উৎসব।
ঈদের ইতিহাস
ইসলাম ধর্মাবলম্বীদের পরম খুশির উৎসব ঈদুল ফিতর এর উদ্ভব বহু বছর আগে প্রকাশ পেয়েছে। আজ থেকে বহু বছর পূর্বে প্রায় দ্বিতীয় হিজরির সালের মধ্যবর্তী কালে এই উৎসবের আরম্ভ নিশ্চিত করা হয়। প্রথমদিকে ইসলাম ধর্মে ঈদ উদযাপন কিংবা ঈদ নামক কোন বিধান এর আনাগোনার দেখা মিলতো না।
মহানবী (সা.) এর জীবদ্দশায় প্রায় বয়স ১৩ পর্যন্ত তখনকার সময়ে ঈদ কিংবা রমজানের রোজা পালন উৎসব নিয়ে কোন কোলাহল দেখা দেয় নি। ঈদুল ফিতর সম্পর্কে কোরআনের আয়াত এবং ঈদ উৎসব প্রচলিত হওয়ার পেছনে রয়েছে এক অর্থবহ ইতিহাস। ইসলাম ধর্মাবলম্বী দের মহোৎসব উদযাপনের কারণ এবং এই উৎসবের আবির্ভাব এর ইতিহাস বর্ণিত রয়েছে।
অভিঙ্গ ব্যক্তিবর্গ এবং বিশেষজ্ঞরা এ বিষয়ে জানান যে, প্রমাণ স্বরূপ ধারণা করা হয় ৬২৩ খ্রিস্ট অব্দে ঈদের উৎসব পালনের প্রথম সূচনা পাওয়া যায়। সহজভাবে ব্যাখ্যা দিতে এই সময় কে উল্লেখ করা হয় ৬২৩ হিজরি সাল। তবে স্বাক্ষরিকভাবে এবং রীতি অনুসারে নবী মুহাম্মদ এর মক্কা থেকে হিজরতের ঘটনার উপর ভিত্তি করে তার থেকে প্রায় ১৭ বছর পরে হিজরি সালের গণনা শুরু হয়।
মূলতঃ এখান থেকে ঈদুল ফিতরের এবং ঈদুল আযহা এই দুটি ঈদের উৎপত্তির ইতিহাস পাওয়া যায়। ৬২২ খ্রিস্টাব্দে নবী মুহাম্মদ সা. মদিনাতে হিজরতের উদ্দেশ্য নিয়ে মক্কা থেকে রওনা হন। সেই সময়ে অর্থাৎ ৬২২ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত মহানবী মুহাম্মদ সা. এর মদিনাতে উপনীত হওয়ার বা পৌঁছানোর পূর্বেও সেখানে দুটি উৎসবের খোঁজ পাওয়া যায়। উৎসব দুটির নাম যথাক্রমে ছিল নওরোজ এবং মেহেরজান।
এই দুটি উৎসবে মর্ম ছিল যে তারা শরৎকালে এবং বসন্তের শুরুতে মদিনার পবিত্র স্থানে বসবাসকারী ব্যক্তিদের ধর্ম এবং গোত্র অনুযায়ী তাদের পক্ষে উৎসব দুটি পালন করা হতো। ৬২২ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত ইসলাম ধর্মাবলম্বীদের উদ্দেশ্যে প্রতি ১২ মাসে এই দুইটি ধর্মীয় উৎসবের প্রচলন ছিল। মহানবী এই নরস এবং মেহেজাব উৎসব সম্পর্কে জানার পরে এই প্রথাটি প্রবর্তিত হয় এবং ৬২৩ খ্রিস্টাব্দে এসে ইসলাম ধর্মের উৎসবের জন্য ঈদুল ফিতর এবং ঈদুল আযহার দুটি দিন নির্ধারিত করা হয়।
আনাস ইবন মালিক রা: এর বর্ণিত তথ্য অনুযায়ী তিনি বলেন, জাহেলিয়া যুগে সেখানকার বাসিন্দারা প্রতিবছর যেই দুটি উৎসবে মেতে উঠতেন সেটির বদলে নবী মুহাম্মদ সা. জানান যে, আল্লাহ প্রদত্ত অন্য দুটি নেক এবং উত্তম দিনে ইসলাম ধর্মাবলম্বীরা তাদের উৎসব উদযাপন করবেন যার নাম হবে যথাক্রমে ঈদুল ফিতর এবং ঈদুল আযহা। এই উৎসব দুটির রীতিনীতি শুলকো পর্যায়ে আসতে মোটামুটি পার হয়ে যায় দু বছরের মত।
৬২৪ হিজরী সনে এসে ঈদুল ফিতরের রমজান মাসের রোজাগুলো পালন করা ও ঈদুল ফিতর করণীয় ও বর্জনীয় সকল রীতিনীতি বাধ্যতামূলক হিসেবে ঘোষিত হয়। রোজার শেষে উদযাপিত হবে একটি এমন উৎসব যা ইসলাম ধর্মের সকলকে একই দিনে উৎসবে মেতে একত্রিত করে আনতে সাহায্য করে। এভাবেই ইসলাম ধর্মের দুটি ঈদের প্রবর্তন হয়েছিলো।
ঈদুল ফিতর করণীয় ও বর্জনীয়
ইসলাম ধর্মাবলম্বীদের অন্যতম একটি উৎসবের নাম হলো ঈদুল ফিতর। ইসলাম ধর্মের একটি বড় উৎসব হওয়ার সাথেই ঈদুল ফিতরের ইবাদতের আকার ধরন সকল কিছুই ভিন্ন এবং অর্থবহ। ঈদের করণীয় বলতে গেলে ঈদ শুরু হওয়ার প্রথম দিক থেকে অর্থাৎ ঈদের রাত থেকে এর করণীয়গুলো বাস্তবায়ন করা উচিত। ঈদুল ফিতরের পবিত্র দিনে কিছু করণীয় বিষয় সমূহ সম্পর্কে নিম্নে সংক্ষেপে কিছু কথা বলা হলো।
- ঈদুল ফিতরের প্রথম রাতে বাধ্যতামূলক নামাজ সম্পর্কে কিছু বলা না থাকলেও ঈদের করণীয় হিসেবে নফল নামাজ এবং কোরআন তেলাওয়াত করে নেয়া উত্তম।
- এরপর আসে ঈদুল ফিতরের প্রধান কর্মসূচি। ইসলামের প্রদান করা সুন্নত ঈদের নামাজ গ্রহণ করা।
- ঈদের দিন অবশ্যই পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন এবং যথাসম্ভব নতুন পোশাক পরিধান করার জন্য বলা হয়েছে।
- ঈদের নামাজ পাঠের পূর্বে মিঠে কিছু সেবন করে প্রথম প্রহরে নামাজ সেরে নেয়া।
- ঈদের নামাজ অবশ্যই ঈদগাহে পড়তে হয় এবং যাওয়ার সময় নিজের পায়ে হেঁটে যেতে হয়। কোন যাত্রাকালীন মাধ্যম ব্যবহার করার উচিত নয়।
- ঈদের নামাজের উদ্দেশ্যে রওনার পথে মনে করে তাকবিরে তাশরিক পড়ার নিয়ম রয়েছে।
- ছোট বড় সমবয়সী নির্বিশেষে সকলের সঙ্গে সালাম আদান-প্রদানের সাথে ঈদের শুভেচ্ছা আদান প্রদান করার বিধান রয়েছে।
এবারে বলা যাক ঈদুল ফিতরের দিনে বর্জনীয় কাজ গুলো সম্পর্কে।
- ঈদুল ফিতরের দিন বিজাতীয় কোন সংস্কৃতি কিংবা রীতিনীতি থেকে বিরত থাকতে হবে।
- পোশাকের ক্ষেত্রে খেয়াল রাখতে হবে যেন অবাঞ্চনীয় আচরণ থেকে বিরত থাকা যায়।
- দীর্ঘ এক মাস রোজা রাখার পর খেয়াল রাখতে হবে ঈদের দিন যেন কোন অবাঞ্ছনীয় ব্যাপারের সম্মুখীন না হতে হয়। বিশেষ করে অশ্লীল ব্যাপারগুলোর ব্যাপারে সচেতনতা অবলম্বন করতে হবে।
- কারো মনোবল কিংবা অস্তিত্বের যে কোন চিহ্ন নিয়ে মশকরা করা নিষিদ্ধ।
- ঈদুল ফিতরের দিন সবচেয়ে বড় নিষেধাজ্ঞা হলো এই দিনে রোজা পালন করা। ঈদের দিন নিজের রীতিনীতি অনুসারে অবশ্যই সংগ্রাম পালন করতে হবে তবে এই সংযম যেন খাবারের মাধ্যমে না হয়। ঈদুল ফিতরের দিনের অর্থটি হলো দীর্ঘ এক মাস পর সকালবেলা আহার গ্রহণের মাধ্যমে রোজা ভঙ্গ করা।
ঈদুল ফিতরের ফজিলত
পবিত্র এক মাস ধরে সিয়াম সাধনার পরে দেখা মেলে ঈদুল ফিতর উৎসবের। ইসলাম ধর্মে ঈদুল ফিতরের ফজিলত সম্পর্কে খুবই সুন্দর ভাবে বর্ণনা করা হয়েছে। ইসলাম ধর্মে ব্যক্ত করা হয়েছে ঈদের দুটি রাত ইবাদত করে ধর্মে প্রদান করা শরিয়ত অনুযায়ী পার করবে, সেই ব্যক্তির অন্তর সদা জীবিত থাকবে। তাছাড়া ঈদুল ফিতরের ফজিলত সম্পর্কে আবু হুরায়রা রা: বলেছেন শাওয়াল মাস আসার পূর্বে এর পূর্ববর্তী মাসে শেষ মুহূর্তে আল্লাহ তায়ালা তার সৃষ্টির জন্য ক্ষমা এবং দান করার সিদ্ধান্ত নেন।
ঈদুল ফিতর সম্পর্কে কোরআনের আয়াত
প্রতিবছর ইসলাম ধর্মে দুইটি উৎসবের মাধ্যমে ঈদের উৎসব উদযাপন হয়। প্রতিবছর ঈদুল ফিতর ফিরে আসে কিন্তু এই ঈদুক ফিতরের আমেজ প্রতিবার মেতে ওঠে প্রতিটি মুসলিম ঘরে। ঈদের আনন্দের সঙ্গে ঈদুল ফিতর সম্পর্কে কোরআনে দেয়া রয়েছে অনেক গুলো হাদিস। তবে ঈদুল ফিতর সম্পর্কিত কোরআনের একটি আয়াত হলো-
عَنْ أَنَسٍ قَالَ قَدِمَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللّٰهُ عَلَيْهِ وَسَلَّم الْمَدِينَةَ وَلَهُمْ يَوْمَانِ يَلْعَبُونَ فِيهِمَا فَقَالَ مَا هَذَانِ الْيَوْمَانِ قَالُوا كُنَّا نَلْعَبُ فِيهِمَا فِى الْجَاهِلِيَّةِ فَقَالَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللّٰهُ عَلَيْهِ وَسَلَّم إِنَّ اللهَ قَدْ أَبْدَلَكُمْ بِهِمَا خَيْرًا مِنْهُمَا يَوْمَ الأَضْحَى وَيَوْمَ الْفِطْرِ
আনাস (রাঃ) থেকে পাওয়া যায়,
রাসুল যখন মদিনায় যান তিনি দর্শনে পেলেন যে মদিনা শহরের বাসিন্দারা বছরে দুটি ঈদ পালন করছে যা ধর্মের রীতির সাথে সম্পৃক্ত। তিনি বলে উঠলেন, সেখানকার বাসিন্দাদের পূর্বে দুটি উৎসবের দিন ছিল যেখানে তারা খেলাধুলা করতেন। তৎকালীন বর্তমানে সেই দুটি মৌসুমী উৎসবের পরিবর্তে আল্লাহ তায়ালা প্রদত্ত
বাঙালির ঈদ উৎসব
বাঙালি মুসলিমদের সবচেয়ে বড় এবং সার্বজনীন উৎসবের নাম হলো ঈদুল ফিতর এবং পরবর্তীতে ঈদুল আযহা। ঈদুল ফিতর রমজান মাসের পুরো এক মাস ব্যাপী রোজা রাখার পরে রোজাদারদের জীবনে আনন্দ বয়ে আনে। ঈদুল ফিতরের মর্ম অনেক বিস্তৃত আকারে রয়েছে। আরেক দিকে ঈদুল আযহা হল কোরবানির উৎসব।
বাঙালির জীবনে ঈদ উৎসব অন্য যেকোনো উৎসবের সর্বোপরি অবস্থান নিয়ে থাকে। বাঙালির ঈদ উৎসব উদযাপনের কোলাহ হল একইভাবে ব্যাপক হারে দেখা দেয়। প্রত্যেক জনে জনে এবং প্রত্যেক ঘরের মধ্যে ঈদ আসলে ঈদের পূর্ববর্তী অনেক সময় থেকে ঈদের আয়োজন চলতে থাকে। বাচ্চাদের কে ঈদুল ফিতর সম্পর্কে কোরআনের আয়াত শেখানো হয়।
নিয়ম-কানুন সম্পর্কে অবগত করা হয় এবং পরিবার পরিজন এবং প্রতিবেশীদের সাথে সৌহার্দ্যপূর্ণ আচরণের জন্য সুশিক্ষায় শিক্ষিত করা হয়। ঈদের দিন সকালবেলা সকালে নামাজ আদায় করে এসে একে অপরের বাসায় যান এবং ঈদের শুভেচ্ছা প্রদান করেন। ঈদের দিনে সকল মুসলিম বাঙালি একে অপরের বাসায় দাওয়াত রাখেন এবং ঈদের সৌহার্দ্যপূর্ণ বার্তা প্রেরণ করেন।
লেখকের মন্তব্য
আশা করি আজকের পোষ্টের মাধ্যমে আপনারা ঈদুল ফিতর সম্পর্কে কোরআনের আয়াত সম্পর্কে বিস্তারিত বিষয়বস্তু জানতে পেরেছেন। আজকের পোস্টটি আপনার ভালো লেগে থাকলে পোস্ট সম্পর্কে যদি কোন প্রশ্ন থাকে বা আপনার গুরুত্বপূর্ণ কোন মতামত আমাদের জানাতে চান তাহলে অবশ্যই আমাদের কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করুন এবং পোস্টটি শেয়ার করার মাধ্যমে সকলকে ঈদুল ফিতর সম্পর্কে জানার সুযোগ করে দিন।
ধন্যবাদ।
মাহ্ফুজ আইটি বিডির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url