সেন্টিলেন দ্বীপ কি - আন্দামান সেন্টিনেল দ্বীপের অধিবাসীদের সম্পর্কে জেনে নিন
সেন্টিলেন দ্বীপ ( Sentinel Island) কি
সেন্টিলেন দ্বীপ হল আন্দামান দ্বীপ পুঞ্জের মধ্যে অবস্থিত একটি দ্বীপ যা বঙ্গোপসাগরের মধ্যে অবস্থিত। সেন্টিলেন দ্বীপ দুই ভাগে বিভক্ত। উত্তর সেন্টিলেন ও দক্ষিন সেন্টিলেন দ্বীপ। এই দিকে এমন এক উপজাতি বসবাস করে যা বাইরের বিশ্বের সাথে কোন যোগাযোগ মেনে নিতে পারে না, কেউ যদি তাদের সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করে তাহলে তারা হিংস্রতার সাথে তা প্রত্যাখ্যান করে।
সেন্টিল্যান্ড দ্বীপের উপজেলা এমন এক ধরনের উপজাতি যাদের মধ্যে আধুনিক সভ্যতার ছোঁয়া লাগতে পারেনি। ১৯৫৬ সালে আন্দামান-নিকোবর দ্বীপ পুঞ্জের অধিবাসীদের সুরক্ষার জন্য আইন পাস করা হয়। এই দ্বীপে ভ্রমণ নিষিদ্ধ এবং মাইল থেকে কাছাকাছি যে কোন ধরণের যোগাযোগ নিষিদ্ধ, কারণ উপজাতিদের মধ্যে এমন কোন রোগের সংক্রমণ না ঘটে যেগুলো প্রতিরোধ ক্ষমতা তাদের মধ্যে নেই। তাইতো ভারতের সরকার সমুদ্রপথে টহল দেয়ার জন্য নৌবাহিনীর সেনা নিযুক্ত করেছেন।
সেন্টিলেন্ট দ্বীপটি প্রশাসনিকভাবে ভারতের কেন্দ্র শাসিত অঞ্চল আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জের দক্ষিণ জেলায় অবস্থিত। সেন্টিলেন্ট দ্বীপের অধিবাসীরা একাকীত্ব থাকতে পছন্দ করে তারা চায় না তাদের দ্বীপে বাইরের কেউ প্রবেশ করুক। তাইতো ভারত সরকার তাদের একান্ত থাকার ইচ্ছা কে স্বীকৃতি দিয়েছেন এবং দূর থেকে পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে নিজেদের ভূমিকা সীমাবদ্ধ রেখেছে, কারণ সেন্টিলেন্টরা অনেক ব্যক্তিকে হত্যা করেছেন, যারা তাদের দ্বীপে প্রবেশ করে, তাদের সাথে কথা বলতে চেয়েছে কিন্তু ভারত সরকার এই নিয়ে কোন মামলা করেন নাই। এই দ্বীপটি ভারতীয় সরকারের অধীনে কার্যকর ভাবে একটি সার্বভৌম অঞ্চল।
পর্যটন ব্যবস্থা উৎসাহিত করার জন্য ভারত সরকার ২০১৮ থেকে ২০২২ সালের ৩১ শে ডিসেম্বর পর্যন্ত হুকুমনামা জারি করেন এবং ২৯ টি দ্বীপকে বাদ দিয়ে দেন, যার মধ্যে উত্তর সেন্টিলেন দ্বীপ অবস্থিত। এটার উদ্দেশ্য ছিল গবেষক নৃ্তত্ত্ববিদরা যাতে সেন্টিলেন দ্বীপের আশপাশ ঘুরে তাদের সম্বন্ধে ধারণা পোষণ করতে পারে কিন্তু তারা বার বার বহমান জাহাজগুলিকে আক্রমণ করতে থাকে ২০০৬ সালে তারা দুজনকে হত্যা করে এবং ২০১৮ সালে একজন আমেরিকান ধর্মযাজক জন অ্যালেন চাউ কে তারা হত্যা করেন।
সেন্টিলেটিদের ধর্ম হচ্ছে তাদের দ্বীপে কোন ব্যক্তি প্রবেশ করলে তারা তাকে হত্যা করবে, তারপর মাটিতে রাখবে দুই তিন দিন পরে মৃত ব্যক্তির কঙ্কাল তুলে এনে সাগরের তীরে ঝুলিয়ে রাখবে যাতে সাগরের তীরবর্তী লোকেরা বুঝতে পারে এবং তাদের ব্যাপারে সাবধান হয়।
সেন্টিলেন দ্বীপের ইতিহাস
আন্দামান দ্বীপপুঞ্জে বসবাসকারী অধিবাসীদের মধ্যে অন্যতম অধিবাসী হচ্ছেন ওঙ্গীরা। এদের কাছ থেকে সেন্টিলেন দ্বীপের অস্তিত্ব সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়। এই দ্বীপের অধিবাসীদের ঐতিহ্যবাহী নাম হচ্ছে চিয়া দাকওকভয়েস। দুর্গতি অবস্থান থেকে যা কিছু দেখা যায় তাতে অনুমান করা যায় যে সেন্টিলেনিদের সঙ্গে এই ওঙ্গাদের সাংস্কৃতির মিল রয়েছে।
কিন্তু ব্রিটিশ সরকার উনিশ শতকে সেন্টিলেন দ্বীপের অভ্যন্তরে ওঙ্গীরা দ্বীপের অধিবাসীদের নিয়ে এসেছিলেন কিন্তু তারা সেন্টিলেজিদের ভাষা বুঝতে পারেন না। এ থেকে বোঝা যায় যে এই দুটি উপজাতি বিচ্ছেদ হয়েছে অনেকদিন আগেই, যার কারণে তারা একে অপরের ভাষা বুঝতে পারছেন না।
সেন্টিলেন দ্বীপ কোথায় অবস্থিত
সেন্টিলেন্ট দীপ দক্ষিণ আন্দামান দ্বীপের ওয়ান ডুর শহরের ৩৬ কিলোমিটার পশ্চিমে অবস্থিত। পোর্ট ব্লেয়ারের ৫০ কিলোমিটার পশ্চিমে অবস্থিত। এই দিকটি ৫৯.৬৭ কিলোমিটার ক্ষেত্র বিশিষ্ট। এটির বহিঃসীমা বর্গাকার আকৃতি বিশিষ্ট। এই দ্বীপের কোন প্রাকৃতিক বন্দর নেই, উপকূল ছাড়া দ্বীপটি বনভূমি হিসেবে পরিচিত।
দ্বীপের চারপাশে একটি সরু সাদা বালিয়াড়ি রয়েছে। যার পেছনের জমি ২০ মিটার পর্যন্ত উঁচু এবং তারপর ধীরে ধীরে কেন্দ্র পর্যন্ত ৪৬ মিটার থেকে ১২২ মিটার পর্যন্ত উঁচু জমি আছে। দ্বীপের চারপাশে রয়েছে প্রবাল সমুদ্র সৈকত যা ০.৯৩ থেকে ১.৫ কিলোমিটার পর্যন্ত বিস্তৃত। প্রবাল প্রাচীরের ধারে রয়েছে একটি বনভূমিদের ক্ষুদ্র দ্বীপ কনস্ট্যান্ট দ্বীপ।
আরো পড়ুনঃ
এইটিকে কনস্টান্ট দিপানু বলা হয় । যা দক্ষিণ-পূর্ব সমুদ্রতীর থেকে ৬০০ মিটার দূরে অবস্থিত। ২০০৪ সালে ভূমিকম্পের সময় ভারত মহাসাগরে দ্বীপের নিচের টাইটানিক প্লেট টি কাত হয়ে যায়। আর এই জন্য দীপ্তি ১ থেকে ২ মিটার উপরে উঠে যায়। যার ফলে প্রবল প্রাচীর গুলো অধিকাংশ উন্মোচিত হয়ে যায় এবং স্থায়ীভাবে শুকনো জমি বা উপ হ্রদে পরিণত হয়।
সেন্টিলেন দ্বীপ কেন নিষিদ্ধ
পৃথিবীর বুকে রহস্যময় একটি দ্বিপ হচ্ছে সেন্টালেন দ্বীপ। যে দিবে এখন পর্যন্ত কোনো মানুষ প্রবেশ করতে পারে না ।এই দ্বীপে বসবাস করে একদল আদিম মানুষ।যে ব্যক্তি এই দ্বীপে প্রবেশের চেষ্টা করে তাকে ফিরতে হয় কঙ্কাল হয়ে। পৃথিবীর কোন মানুষের সঙ্গে এই দ্বীপের যোগাযোগ নেই। কারণ এই দ্বীপের মানুষেরা তাদের ধারে কাছে কাউকে ঘুষতে দেয় না।
কেউ যদি তাদের সাথে বন্ধুত্ব করার চেষ্টা করে তাহলে তারা তাকে মারাত্মকভাবে হত্যা করে। 21 দশকে এসেও বিশ্বের মাঝে এমন একটি জায়গা আছে যেমন মানুষের আবিষ্কারের বাইরে কতটা শুনতে অসম্ভব লাগলেও সত্য। আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জের মাঝে অবস্থিত এই দিকটি আজও কেউ আবিষ্কার করতে পারে্নি। শুধুমাত্র আকাশ চারি পাখিদের দাঁড়ায় সম্ভব হয়েছে এই মহান আদিম অধিবাসীদের দেখার কারণ অন্য কেউ তো প্রবেশ করতে পারে না এদিকে তাহলে কিভাবে দেখবে এই দ্বীপের জনগণকে।
এই সেন্টেলেন্ট দিবে বাস করে আদিবাসী সেন্টিলেজিরা এই ব্যক্তিরা স্বেচ্ছায় বিচ্ছিন্নতা বেছে নিয়েছেন। তারা বিশ্বের অন্য দেশের সাথে যোগাযোগ স্থাপন করতে চায় না। নিশ্চিত করে কেউ বলতে পারেনা এই দ্বীপে কত লোকের বসবাস। তবে ধারণা করে প্রায় ৪০০ লোকের বসবাস। ১৯৫৬ সালের সুরক্ষা আইনের অধীনে তারা সুরক্ষিত। যেহেতু হাজার হাজার বছর ধরে তারা বিশ্বের সামনে আসেননি, সেহেতু তারা স্বাভাবিকভাবেই রোগের সংক্রমণ থেকে মুক্ত। ১৯ শতকের শেষ দিকে এই দ্বীপের উপজাতিদের প্রথম জানার চেষ্টা করা হয়েছিল কিন্তু সেন্টিলেজিরা অনেক মারাত্মক হয়ে উঠে।
এরপর তাদের সাথে আর যোগাযোগ করেনি কিন্তু একজন সাদা চামড়ার অদ্ভুত ব্যক্তি কয়েকজন সেন্টিলোজি অধিবাসীকে অপহরণ করে পোর্ট ব্লেয়ারে নিয়ে গেছিলেন সেখানে যাওয়ার পরে সেন্টিলে জিরা অসুস্থ হয়ে পড়ে এবং ছয়জনের মধ্যে দুইজন মৃত্যুবরণ করে তারপর সেই ব্যক্তি বাকি চারজনকে তাদের দিতে ফিরিয়ে দিয়ে আসেন। এই ঘটনার পর থেকে আরো বেশি সতর্ক হয়ে পড়ে
এবং তারা আরো বেশি হিংস্র স্বভাবের হয়ে যায়। ১৯৯১ সালে জানুয়ারি মাসে ভারতের নৃতত্ত্ববিদ দের এক জরিপে বলা হয়েছে সেন্টিলেজিদের সাথে তারা প্রথম শান্তি পূর্ণ যোগাযোগ স্থাপন করেছিল। তবে দ্বীপবাসীদের মধ্যে ভাষা জ্ঞান না থাকায় তারা কোন তথ্য ভালোভাবে সংগ্রহ করতে পারেনি। 1997 সালের মধ্যে আর কোন ধরনের পরিদর্শন সম্ভব হয়নি।
আরো পড়ুনঃ
২০০৬ সালে ২ জন জেলেকে সেন্টিলেনেরা হত্যা করে এবং ২০১৮ সালে একজন আমেরিকান ধর্ম যাজক অ্যালেন চাও কে তারা হত্যা করে। সকল ভয়াবহ ঘটনার পরে ভারতীয় সরকার এই দ্বীপে কোন প্রকার প্রবেশ নিষিদ্ধ করে দিয়েছেন। যেহেতু এই দ্বীপের অধিবাসীরা চায়না তাদের সাথে কেউ সম্পর্ক তৈরি করুন তাদের দ্বীপে কেউ প্রবেশ করুক এই জন্য ভারত সরকার তাদের স্বাধীনভাবে চলাফেরার সুযোগ করে দিয়েছেন এবং সেন্টিলেন্ট দিবে প্রবেশ নিষেধ করেছেন।
সেন্টিলেজিরা কি খায়
আন্দামান সেন্টিনেল দ্বীপের অধিবাসীদের সম্পর্কে জেনে নিন
তো চলুন বন্ধুরা এখন আমরা জেনে নেব আন্দামান সেন্টিনেলট দ্বীপের অধিবাসীদের সম্পর্কে। এখন পর্যন্ত দ্বীপের অধিবাসীদের জনসংখ্যার কোন নির্দিষ্ট পরিসংখ্যান পাওয়া যায়নি। তবে ধারণা করা হয় সেন্টিলেন্ট দিবে জনসংখ্যা সর্বনিম্ন ৩৯ থেকে ৩৫০ এর মধ্যে অথবা সর্বোচ্চ ৫০০ জন হতে পারে। ২০০১ সালে ভারতের জন পরিসংখ্যান অনুযায়ী 39 জন পৃথক ব্যক্তিত্ব উপস্থিতি রেকর্ড করা হয়েছিল। যাদের মাঝে পুরুষের সংখ্যা ছিল ২১ জন এবং নারীর সংখ্যা ছিল 18জন।
একটি করা হয়েছিল অত্যন্ত বিচক্ষণতার সাথে কেননা সেন্টেলেন্ট দ্বীপের অধিবাসীরা অনেক বেশি আক্রমনাত্মক স্বভাবের। তাদের দ্বীপে তারা অন্য মানুষের প্রবেশ সহ্য করতে পারেন না। যে কেউ তাদের দ্বীপে প্রবেশ করতে চাইলে তাকে তারা হত্যা করে মাটিতে পুঁতে রাখে এবং দুই তিন দিন পরে তার কঙ্কাল নদীর তীরে ঝুলাইয়া রাখে যাতে কেউ তাদের দ্বীপে প্রবেশ করতে ভয় পায়।
2004 সালে ভারত মহাসাগরে ভূমিকম্পের সময় টাইটানিক প্লেটটি উল্টে যায় এবং এক থেকে দেড় মিটার উপরে উঠে যায়। সেন্টিনে দ্বীপটি যেহেতু ভারতের কেন্দ্রশাসিত আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জের একটি অংশ সে হিসেবে ভারত সরকার সেন্টালেনিদের দেখাশোনা করেন। দেখাশোনা বলতে বোঝায় এই দ্বীপের অনুমিত পর্যবেক্ষণ দীপ্তির পরিদর্শন অভিযান পরিচালনা করা
এবং জনগণকে এই দ্বীপে যেতে নিরুৎসাহিত করা। তাই সেন্টেলেন্ট ভারত মহাসাগরে অবস্থিত হলেও এতে ভারত সরকারের কোন কর্তৃত্ব নেই। সেন্টিলেন্টেরা স্বাধীনভাবে জীবন যাপন করে। 1967 সালে পোর্ট ব্লেয়ারে অবস্থিত দের সাথে যোগাযোগ করার জন্য তাত্ত্বিক ও ট্রাইবাল ওয়েলফেয়ার ম্যানেজমেন্ট এর পরিচালক এর নেতৃত্বে যোগাযোগ স্থাপনের জন্য বেশ কিছু অভিযান পরিচালনা করা হয়েছিল।
এই অভিযানের মূল উদ্দেশ্য ছিল সেন্টিলিটিদের সাথে বন্ধুত্ব সৃষ্টি করা। এই জন্য তারা অনেক খাবারদাবার সমুদ্র তীরে ছড়িয়ে দিয়েছিল যাতে তারা এই খাবারগুলো গ্রহণ করবে এবং খাবারে আকৃষ্ট হয়ে মানুষের সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করবে কিন্তু না তারা ছিল ব্যতিক্র্ম স্বভাবে্র। বাইরের দ্বীপের এসব আচরণ সেন্টিলিটিদের মনে আরো বেশি হিংস্র মনোভাব সৃষ্টি করে। পরবর্তীতে ১৯৯১ সালে মধুবালা চট্টোপাধ্যায় নামের তত্ত্ববিদ ১৩ জন সহযোগী নিয়ে এই বিচ্ছিন্ন জনগোষ্ঠীর আন্টিদের সাথে প্রথম সাক্ষাৎ করেন এবং তাদের সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ যোগাযোগ স্থাপনের সক্ষম
আরো পড়ুনঃ
এবং পরবর্তীতে বেশ কিছুদিন ধরে তাদের অভিযানগুলো ফলপ্রস মনে হচ্ছিল। কিন্তু ১৯৯০ এর দশকে বহিরাগতদের সাথে দক্ষিণ ও মধ্য আন্দামান দ্বীপপুঞ্জে বসবাসরত জনগোষ্ঠীরা আক্রমণাত্মক স্বভাব শুরু করে এবং মানুষের প্রাণ নেই। এছাড়াও নতুন রোগের বিস্তারের আশঙ্কা দেখা দেয় যার ফলে এই অভিযানগুলো বন্ধ হয়ে যায়। ২০০৬ সালে সেন্টিল্যান্ট তীরন্দাজরা লক্ষ্য করেন তাদের দ্বীপে দুজন জেলে প্রবেশ করছে তখন তারা তীর মেরে তাদের হত্যা করে।
কয়েকদিন পরে জেলেদের লাশ অনুসন্ধান করতে আসা হেলিকপ্টারটিকেও সেন্টিলেন্টেরা তির মেরে ভাগিয়ে দেই । তাইতো জেলেদের লাশ আর উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি যদিও ধরে আছে হেলিকপ্টার তাদের লাশ দেখতে পেয়েছিল কিন্তু উদ্ধার করতে পারেননি। এর মূল কারণ হচ্ছে সেন্টি লেনেরা অনেক বেশি হিংস্র স্বভাবের তারা তাদের দ্বীপে অন্য কারো প্রবেশ সুবিধা জনক মনে করেন না তাই কেউ যদি তাদের দিকে প্রবেশ করে তারা তাকে হত্যা করতে সক্ষম হয়। তো বন্ধুরা আশা করি বুঝতে পেরেছেন।
শেষ কথাঃ সেন্টিলেন দ্বীপ কি - আন্দামান সেন্টিনেল দ্বীপের অধিবাসীদের সম্পর্কে
প্রিয় বন্ধুরা আজকের আলোচনা ছিল সেন্টিলেন দ্বীপ কি - আন্দামান সেন্টিনেল দ্বীপের অধিবাসীদের সম্পর্কে । আশা করি আপনারা আর্টিকেলটি পড়ে এই আদিম অধিবাসীদের সম্পর্কে ধারণা পেয়েছেন। এতক্ষণ আমার সঙ্গে থাকার জন্য আপনাদের অসংখ্য ধন্যবাদ। আর্টিকেলটি যদি ভালো লেগে থাকে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন। আপনাদের একটি কমেন্ট হবে আমাদের লেখায় উৎসাহিত করার মূল হাতিয়ার। সকলে ভালো থাকবেন। আজকের মত এখানেই শেষ করছি-আল্লাহ হাফেজ!
মাহ্ফুজ আইটি বিডির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url